এদিকে শিশুটির মৃত্যুতে পুরো পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁদের সান্ত্বনা দেওয়ার মতো কেউ নেই। রাজুর বাবা রাজন দাস বলেন, তাঁর তিন ছেলে। রাজু সবার ছোট। স্থানীয় একটা স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত। তিনি রিকশা চালিয়ে সংসার চালান।
বঙ্গজল এলাকার রেজাউল করিম বলেন, প্রতিদিন শত শত মানুষ টিকিট কেটে রাজবাড়িতে বেড়াতে আসেন। গাছপালায় ঘেরা রাজবাড়ির ছায়ায় বিশ্রাম নেন, ছবি তোলেন। অথচ রাজবাড়ি ব্যবস্থাপনায় জড়িত ব্যক্তিরা এসব গাছপালা দেখাশোনা করেন না। পুরাতন বা মরা ডালপালা কেটে ফেলেন না। এ জন্য রাজুর মতো নিষ্পাপ একটা ছেলে অসময়ে মারা গেল। তার পরিবার এ কষ্ট কীভাবে সামলাবে, প্রশ্ন করেন তিনি।