সমুদ্র থেকে কার্বন ডাই–অক্সাইড অপসারণের নতুন এই প্রযুক্তি নিয়ে অনেকে আশাবাদী হলেও এর মাধ্যমে নতুন পরিবেশগত ঝুঁকি তৈরি হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সিঙ্গাপুরের বিজ্ঞানী পাং চি মেং বলেন, সমুদ্রের পানি প্রতি ইউনিট আয়তনে বাতাসের তুলনায় প্রায় ১৫০ গুণ বেশি কার্বন ডাই–অক্সাইড ধারণ করে। ২০২৩ সালের এপ্রিলে সিঙ্গাপুর ও লস অ্যাঞ্জেলেসের বন্দরে পরীক্ষামূলকভাবে কার্বন অপসারণের প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে। প্রতিটি প্ল্যান্ট প্রতিদিন প্রায় ১০০ কিলোগ্রাম কার্বন ডাই–অক্সাইড অপসারণ করছে। প্রক্রিয়াজাত পানি পুনরায় সমুদ্রে ফেলার আগে সেগুলো বিশুদ্ধ করা হয়। এই কর্মসূচির মাধ্যমে ২০৪৫ সালের মধ্যে সিঙ্গাপুর কার্বনশূন্য লক্ষ্য অর্জন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সূত্র: টাইম ডটকম