সাবের হোসেন চৌধুরী আরও বলেন, ফেনীর ইটভাটাগুলো নিয়ে তিনি যতটুকু জানেন তা হলো যখন ভাটাগুলো স্থাপন করা হয়, তখন আশপাশে বসতি ছিল না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল না। এখন হয়ে গেছে। এসব কারণে ইটভাটাগুলোর লাইসেন্স নবায়ন করা হচ্ছে না। এমতাবস্থায় তাঁরা ব্লকের প্যাকেজের দিকে যাচ্ছেন। এখানে যাঁরা ভাটার মালিক রয়েছেন, তাঁরা সরকার থেকে প্যাকেজ নিয়ে ব্লকের দিকে যাবেন।
নদী দখল ও দূষণের বিষয়ে অপর প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, সরকার জলাধার রক্ষায় ডিজিটাল ম্যাপিং করছে। এর মাধ্যমে সবগুলো নদী, জমি, খাল ও জলাধার সম্পর্কে সুনিশ্চিত তথ্য জানা যাবে। এরপর এর তদারকও ভালোভাবে করা যাবে। দূষণের বিষয়ে তাঁরা কাজ করছেন। কোন স্থানে কী পরিমাণ বর্জ্য তৈরি হয়; পৌরসভার সক্ষমতা কী—এসব বিবেচনা করে তাঁরা ‘বর্জ্য রিসাইকিলিংয়ের’ ব্যবস্থাপনা করে যাচ্ছেন।