পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল মোল্লা বলেন, ‘আমরা আগে শহীদ মিনারে ফুল দিতে উঠি। এ সময় জাহিদ হাসান মুকিম ও তার সঙ্গীরা বাধা দেয়। এ নিয়ে আমাদের হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি হয়। বিষয়টি ভুল–বোঝাবুঝি ছাড়া কিছু নয়।’
রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান হাওলাদার বলেন, ‘ছাত্রলীগের দুপক্ষের মধ্যে শহীদ বেদিতে ফুল আগে দেওয়া নিয়ে তর্কবিতর্ক ও হাতাহাতি শুরু হলে পুলিশ দ্রুত তাদের সরিয়ে দেয়। এরপর আর কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি শান্ত আছে।’