পিটিআই বলে, চুক্তির অংশ হিসেবে পিটিআই-সমর্থিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের (পাঞ্জাব ও খাইবার পাখতুনখাওয়া) নির্বাচিত প্রার্থীরা সুন্নি ইত্তেহাদে যোগ দেবেন।
পাকিস্তানের ৮ ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে কোনো দল সরকার গঠন করার মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি।
নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি আসন পান পিটিআই-সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসন পেয়েছে পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন)। তৃতীয় স্থানে আছে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)।
নির্বাচনে জনরায় চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ করে আসছে পিটিআই। এই অভিযোগের মধ্যেই দেশটিতে নতুন সরকার গঠনে তোড়জোড় চলছে। পিএমএল-এন ও পিপিপি জোট সরকার গঠনের চেষ্টা চালাচ্ছে। বসে নেই পিটিআইও।