অভিযোগের বিষয়ে রামগঞ্জ পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘জমিটি ২০১০ সালে আমি জেলা পরিষদ থেকে লিজ নিয়েছি। কিন্তু দোকানঘর নির্মাণ করিনি। খালি থাকার কারণে ওই স্থানে প্রথমে বাঁশের সাঁকো তৈরি করেন কয়েকজন লোক। পরে তাঁরা কাঠ দিয়ে সেতু তৈরি করেন। এখন আমার লিজের জমি আমি দখল করেছি।’
এ বিষয়ে লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাই রাফিন সরকার প্রথম আলোকে বলেন, বিষয়টি তিনি শুনেছেন। চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দোকানঘর নির্মাণ করা যায় না। চলাচলের জন্য কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ, তা খতিয়ে দেখতে একজন কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে যাবেন। জমি লিজ দেওয়া হলে প্রয়োজনে জনস্বার্থে তা বাতিল করা হবে।