তবে পুলিশ সদস্য আহতের বিষয়টি অস্বীকার করেন চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান। তিনি ঘটনাস্থল থেকে প্রথম আলোকে বলেন, তাঁদের কেউ আহত হয়নি। বিস্তারিত পরে বলবেন। পুলিশের উপস্থিততেই প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা সংঘর্ষ হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাঁরা এখানে মারামারি করতে আসেননি। মারামারিতে লিপ্ত দুইটা পক্ষকে নিয়ন্ত্রণ করতে এসেছেন। তাঁদের যার যার হলে উঠিয়ে দিতে এসেছেন। কারণ তাঁরা সবাই ছাত্র, পেশাদার কোনো সন্ত্রাসী নয়৷
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বর্তমানে কোনো কমিটি নেই। নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষ, চাঁদাবাজি ও সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় গত বছর ২৪ সেপ্টেম্বর কমিটি বাতিল করে কেন্দ্র।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ১১টি পক্ষে বিভক্ত। এর মধ্যে আ জ ম নাছিরের ৯টি আর বাকি ২টি মহিবুল হাসানের পক্ষ বলে পরিচয় দেন।
বিবদমান সিএফসি ও সিক্সটি নাইনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা এবারই প্রথম নয়। এর আগে গত পাঁচ বছরে এ দুটি পক্ষের মধ্যে অন্তত ১৬ বার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের শতাধিক নেতা আহত হয়েছেন।