ভন সেটাই মনে করিয়ে দিয়েছেন, ‘তাদের দুর্দান্ত বোলিং লাইনআপে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে কিছু নতুন মুখ ঢোকাতে হবে। নাথান লায়নের কোনো বিকল্প তাদের নেই, যার বয়স অ্যাশেজের সময় হবে ৩৮, এরই মধ্যে সে মাংসপেশির চোটে ভুগছে। এমন কেউ অপেক্ষাও করছে না, যে অস্ট্রেলিয়ার কন্ডিশনে নাথান লায়নের কাজটা করতে পারবে। অ্যাশেজে মিচেল স্টার্কের বয়স হবে ৩৬, হ্যাজলউডের ৩৫, কামিন্সের ৩২। এমন একটা বয়স, যখন তারা আগের মতো ৫ টেস্ট খেলতে পারবে না, চোটের ধাক্কা আসবে। বিশ্বাসই করতে পারি না, তারা নিউজিল্যান্ডে বার্টলেটকে দলে নেয়নি, ওকে মারাত্মক বোলার মনে হয়েছে।’