এসব ঘটনায় অন্তত ১৫টি তদন্ত কমিটি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এর মধ্যে একটি ছাড়া কোনো ঘটনায় কারো শাস্তির নজির নেই। নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছেন ছাত্রলীগ কর্মী, সাধারণ শিক্ষার্থী ও ছাত্রদলের কর্মী। উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলসহ কোনো ছাত্রসংগঠনেরই কমিটি নেই।
ঘটনার শিকার শিক্ষার্থীরা বলছেন, বরিশাল সিটি করপোরেশনের তৎকালীন মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর অনুসারী পরিচয়ে ছাত্রলীগের কর্মীরা ২০১৮ সালে ক্যাম্পাসে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করেন। মেয়রের অনুসারী পক্ষটির নেতৃত্বে ছিলেন মহিউদ্দীন আহমেদ ওরফে সিফাত, আলীম সালেহীসহ কয়েকজন। ২০২১ সালের আগস্টের পর বরিশাল সদর আসনের এমপি পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীমের অনুসারী হিসেবে আরেকটি পক্ষ ক্যাম্পাসে সক্রিয় হয়। ২০২২ সালের ৫ জুলাই রাতে এই দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়। গত ২৫ জানুয়ারি শেরেবাংলা হলে মহিউদ্দীনকে কুপিয়ে জখম করে প্রতিপক্ষ।