নেতানিয়াহুর এ পরিকল্পনা এখনো মন্ত্রিসভায় আলোচনা ও অনুমোদন হয়নি। তবে এটি নেতানিয়াহুর জোটের উগ্র ডানপন্থী দলগুলোকে সন্তুষ্ট করার লক্ষ্যে নেওয়া হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এটাই যদি ইসরায়েলের কৌশল হয়, তবে তা তাদের মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে।
নতুন সরকার যে রূপই ধরুক না কেন, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের যে সংস্কার এবং পুনরুজ্জীবিত করার দাবি করেছে, তা সম্ভবত অনেক দূরে। তবে পশ্চিমা একজন কূটনীতিক মনে করছেন, মাহমুদ আব্বাস সবাইকে ছাপিয়ে যেতে পারেন। ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের বিদেশি সমর্থকেরা সেখানে সহায়তা পাঠানোর চাপে রয়েছেন।
ওই কূটনীতিক বলেছেন, ‘আমরা বলেছি সরকার পুনর্গঠন করো, তবে আমরা তোমাদের প্রয়োজনীয় সমর্থন দেব। মাহমুদ আব্বাস এখন দাবি করতে পারেন, তিনি সরকার পুনর্গঠন করেছেন, এখন সহায়তা জোরদার করুন। প্রথমে ট্র্যাজেডি, পরে প্রহসন। পশ্চিমা দাতাদের শান্ত করতে তাঁকে ক্ষমতায় আনার দুই দশক পর মাহমুদ আব্বাসকে এখন নিজের ক্ষমতাকেই দুর্বল করতে হচ্ছে।
অনুবাদ: মো. মিন্টু হোসেন