মির্জা এম হাসান সুশীল সমাজকেও সমালোচনা করতে ছাড়েননি। তিনি বলেন, এ দেশের সুশীল সমাজ মানবাধিকার, আইনের শাসন নিয়ে বেশি আগ্রহী। কিন্তু গরিব মানুষের খাওয়া-পরার নিশ্চয়তার ইস্যু নিয়ে এগিয়ে আসে না।
অনুষ্ঠানের সভাপতি রওনক জাহান সূচনা বক্তব্যে বলেন, রাজনীতি প্রতাপশালী দলের একক কর্তৃত্ব বা ডমিনেন্ট পার্টি স্টেট ব্যবস্থায় যাচ্ছে, না কি ব্যক্তির শাসন প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে, এমন প্রশ্নও উঠেছে। আবার দেশে সত্যিকার রাজনৈতিক দল আছে, না কি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজনৈতিক উত্তরাধিকারকে প্রাধান্য দিচ্ছে? সব দলের দর্শন যেন ভঙ্গুর হয়ে যাচ্ছে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে এত স্বতন্ত্র প্রার্থী পাস করল কেন, এ সম্পর্কে রওনক জাহান বলেন, ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে নিয়ন্ত্রণ থাকছিল না। তাই ‘ছেড়ে দেওয়া’ই ভালো এমন মনোভাব থেকেই স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচন করতে দেওয়া হয়েছে।