জানতে চাইলে বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক আশিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘বড়দিনে যুক্তরাষ্ট্রে ভালো বেচাবিক্রি হয়েছে। ফলে আমাদের প্রত্যাশা আগামী এপ্রিল-মে থেকে ক্রয়াদেশ বাড়বে। ওই সময়ে মূলত আগামী বছরের গ্রীষ্মের ক্রয়াদেশ আসবে। তার আগে শীতের যে ক্রয়াদেশ এসেছে সেটিও খুব খারাপ নয়।’
আবার যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ফেরা যাক। দেশটিতে বিভিন্ন দেশের রপ্তানি কমলেও বাজার হিস্যায় বড় কোনো পরিবর্তন হয়নি। গত বছর তৈরি পোশাক রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চীন, ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের হিস্যা হচ্ছে যথাক্রমে ২১, ১৮ ও ৯ শতাংশ।
জানতে চাইলে নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক প্রথম আলোকে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র থেকে ক্রয়াদেশ টুকটাক আসছে। ক্রয়াদেশ কেমন এল, সেটি বোঝার জন্য আরেকটু সময় লাগবে। আগামী শীতের ক্রয়াদেশ খুব আহামরি না হলেও গ্রীষ্মের ক্রয়াদেশ ভালো হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।’